Madhyamik History Question 2024 With Answers
The West Bengal Board of Secondary Education (WBBSE) administers the WB Madhyamik 2024 examinations annually in different state districts in West Bengal. The annual West Bengal Madhyamik Pariksha evaluates students’ knowledge and understanding of science, math, Geography, History, and languages. Class 10 History is a hard subject for many students but a good score in history paper can help you improve your overall score on the Madhyamik 2024 exam. The WB Madhyamik Exam Date 2024 began on February 2 and will run until February 12, 2024. Check the Madhyamik 2024 History question paper with answers below.
{getToc} $title={Table Content}
১.১ উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী যুক্ত ছিলেন। –
(ক) শহরের ইতিহাসে
(গ) শিল্পচর্চার ইতিহাসে
(খ) স্থানীয় ইতিহাসে
(ঘ) বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও চিকিৎসা বিদ্যার ইতিহাসে
উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী (খ) স্থানীয় ইতিহাসে যুক্ত ছিলেন।
তিনি বাংলার পূর্বস্থলী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার জীবনের বেশিরভাগ সময় কলকাতায় কাটান। তিনি একজন খ্যাতনামা চিকিৎসক এবং বিজ্ঞানী ছিলেন যিনি কালাজ্বরের ওষুধ 'ইউরিয়া স্টিবামাইন' আবিষ্কার করেন।
তার কাজ বাংলার চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল।
অন্যান্য বিকল্পগুলি সঠিক নয় কারণ:
-
(ক) শহরের ইতিহাসে: উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী কলকাতা শহরের সাথে যুক্ত ছিলেন, কিন্তু তার কাজ শুধুমাত্র কলকাতা শহরের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না।
-
(গ) শিল্পচর্চার ইতিহাসে: উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী একজন বিজ্ঞানী ছিলেন, শিল্পী নয়।
সুতরাং, সঠিক উত্তর হল (খ) স্থানীয় ইতিহাসে।
১.২ 'নদীয়া কাহিনী' গ্রন্থটি রচনা করেন
(ক) নিখিলনাথ রায়
(খ) কুমুদরঞ্জন মল্লিক
(গ) সতীশচন্দ্র মিত্র
(ঘ) কুমুদনাথ মল্লিক
উত্তর: (ঘ) কুমুদনাথ মল্লিক
ব্যাখ্যা:
- নদীয়া কাহিনী গ্রন্থটি রচনা করেন কুমুদনাথ মল্লিক।
- নিখিলনাথ রায় 'বাংলার নবজাগরণ' গ্রন্থের লেখক।
- কুমুদরঞ্জন মল্লিক 'বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস' গ্রন্থের লেখক।
- সতীশচন্দ্র মিত্র 'ভারতের ইতিহাস' গ্রন্থের লেখক।
নদীয়া কাহিনী গ্রন্থে নদীয়া জেলার ইতিহাস, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, এবং বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনী আলোচনা করা হয়েছে। এটি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ।
১.৩ 'কাউন্সিল অফ এডুকেশন' গঠিত হয় -
(ক) ১৮১৩ খ্রিঃ
(খ) ১৮২৩ খ্রিঃ
(গ) ১৮৩৫ খ্রিঃ
(ঘ) ১৮৪২ খ্রিঃ
উত্তর: (ক) ১৮১৩ খ্রিঃ
ব্যাখ্যা:
- ১৮১৩ খ্রিঃ: 'কাউন্সিল অফ এডুকেশন' গঠিত হয়।
- ১৮২৩ খ্রিঃ: 'হিন্দু কলেজ' প্রতিষ্ঠিত হয়।
- ১৮৩৫ খ্রিঃ: 'ম্যাকলের মিনুট' প্রকাশিত হয়।
- ১৮৪২ খ্রিঃ: 'কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়' প্রতিষ্ঠিত হয়।
কাউন্সিল অফ এডুকেশন ছিল ব্রিটিশ ভারতে শিক্ষা ব্যবস্থাপনার জন্য গঠিত একটি সংস্থা। এটি 'Charter Act of 1813' অনুসারে গঠিত হয়েছিল।
কাউন্সিল অফ এডুকেশন-এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ:
- ইংরেজি ভাষাকে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে প্রচার করা।
- পাশ্চাত্য শিক্ষা ব্যবস্থা ভারতে প্রবর্তন করা।
- স্কুল ও কলেজ স্থাপন করা।
- শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
কাউন্সিল অফ এডুকেশন ভারতে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১.৪ গৌরমোহন বিদ্যালঙ্কার রচিত 'স্ত্রীশিক্ষা বিধায়ক' পুস্তিকাটি প্রকাশিত হয়।
(ক) ১৮১৭ খ্রিঃ
(খ) ১৮২২ খ্রিঃ
(গ) ১৮২৩ খ্রিঃ
(ঘ) ১৮৩৫ খ্রিঃ
উত্তর: (খ) ১৮২২ খ্রিঃ
ব্যাখ্যা:
- ১৮১৭ খ্রিঃ: রাজা রামমোহন রায় 'বেদান্ত গ্রন্থের অনুবাদ' প্রকাশ করেন।
- ১৮২২ খ্রিঃ: গৌরমোহন বিদ্যালঙ্কার রচিত 'স্ত্রীশিক্ষা বিধায়ক' পুস্তিকাটি প্রকাশিত হয়।
- ১৮২৩ খ্রিঃ: 'জ্ঞানোদয়' পত্রিকা প্রকাশিত হয়।
- ১৮৩৫ খ্রিঃ: 'ম্যাকলের মিনুট' প্রকাশিত হয়।
স্ত্রীশিক্ষা বিধায়ক পুস্তিকাটি ছিল নারী শিক্ষার উপর রচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ।
এই গ্রন্থে:
- নারী শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
- নারীদের শিক্ষিত করার জন্য বিভিন্ন যুক্তি দেওয়া হয়েছে।
- নারীদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে।
স্ত্রীশিক্ষা বিধায়ক পুস্তিকাটি নারী শিক্ষা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১.৫ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় উপাচার্য ছিলেন –
(ক) স্যার রমেশচন্দ্র মিত্র
(খ) স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
(গ) স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
(ঘ) স্যার জেমস উইলিয়াম কোলভিল
উত্তর: (গ) স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
ব্যাখ্যা:
- স্যার রমেশচন্দ্র মিত্র: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় রেজিস্ট্রার।
- স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত উপাচার্য, যিনি 'বিদ্যাসাগর' উপাধিতে ভূষিত।
- স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় উপাচার্য।
- স্যার জেমস উইলিয়াম কোলভিল: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য (ইংরেজ)।
স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ১৮৯০ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় উপাচার্য হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি একজন বিখ্যাত বিচারপতি, শিক্ষাবিদ এবং সমাজ সংস্কারক ছিলেন।
তার কর্মকালে:
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার সাধিত হয়।
- নারীদের জন্য উচ্চশিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করা হয়।
- বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে আধুনিক বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
১.৬ উপনিবেশিক অরণ্য আইনের (১৮৭৮ খ্রিঃ) বিরুদ্ধে সংঘটিত আদিবাসী বিদ্রোহটি হল-
(ক) সাঁওতাল যুল
(খ) মুন্ডা বিদ্রোহ
(গ) কোল বিদ্রোহ
(ঘ) রম্পা বিদ্রোহ
উত্তর: (খ) মুন্ডা বিদ্রোহ
ব্যাখ্যা:
- ১৮৭৮ খ্রিঃ: উপনিবেশিক অরণ্য আইন পাশ হয়।
- মুন্ডা বিদ্রোহ: এই আইনের বিরুদ্ধে সংঘটিত আদিবাসী বিদ্রোহ।
- সাঁওতাল যুল: ১৮৫৫-৫৭ সালে সংঘটিত।
- কোল বিদ্রোহ: ১৮৩১-৩২ সালে সংঘটিত।
- রম্পা বিদ্রোহ: ১৯২২-২৩ সালে সংঘটিত।
উপনিবেশিক অরণ্য আইন আদিবাসীদের জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে।
এই আইন অনুসারে:
- আদিবাসীরা তাদের ঐতিহ্যবাহী বনভূমি ব্যবহার করতে পারত না।
- ব্রিটিশ সরকার বনভূমির উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
মুন্ডা বিদ্রোহ ছিল উপনিবেশিক অরণ্য আইনের বিরুদ্ধে আদিবাসীদের প্রতিবাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
এই বিদ্রোহে:
- ঝাড়খণ্ডের মুন্ডা সম্প্রদায়ের আদিবাসীরা অংশগ্রহণ করে।
- বিদ্রোহীরা ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
- বিদ্রোহটি দমন করা হয়, কিন্তু এটি ব্রিটিশ সরকারের নীতির পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মুন্ডা বিদ্রোহ আদিবাসীদের অধিকার আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
১.৭ নীলবিদ্রোহের দু’জন উল্লেখযোগ্য নেতা দিগম্বর বিশ্বাস ও বিচরণ বিশ্বাস চৌগাছা গ্রামে বাস করতেন, এটি ছিল –
(ক) পাবনা জেলায়
(খ) খুলনা জেলায়
(গ) নদিয়া জেলায়
(ঘ) ফরিদপুর জেলায়
উত্তর: (খ) খুলনা জেলায়
ব্যাখ্যা:
- নীলবিদ্রোহ: উনিশ শতকের বাংলায় নীলচাষীদের কর্তৃক ব্রিটিশ নীলকরদের বিরুদ্ধে সংঘটিত বিদ্রোহ।
- দিগম্বর বিশ্বাস ও বিচরণ বিশ্বাস: নীলবিদ্রোহের দু'জন উল্লেখযোগ্য নেতা।
- চৌগাছা গ্রাম: খুলনা জেলার অন্তর্গত গ্রাম।
নীলবিদ্রোহ ১৮৫৯-৬০ সালে বাংলার বিভিন্ন জেলায় সংঘটিত হয়।
এই বিদ্রোহের কারণ:
- নীলচাষীদের উপর ব্রিটিশ নীলকরদের অত্যাচার।
- ন্যায্য মূল্য না পাওয়া।
- জোরপূর্বক নীলচাষ করতে বাধ্য করা।
দিগম্বর বিশ্বাস ও বিচরণ বিশ্বাস খুলনা জেলার চৌগাছা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
তারা নীলবিদ্রোহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন:
- নীলচাষীদের ঐক্যবদ্ধ করেন।
- ব্রিটিশ নীলকরদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।
- বিদ্রোহীদের নেতৃত্ব দেন।
নীলবিদ্রোহ ব্রিটিশ শাসনকে বিপর্যস্ত করে।
এই বিদ্রোহের ফলে:
- নীলচাষীদের উপর ব্রিটিশ নীলকরদের অত্যাচার কিছুটা কমে।
- নীলচাষীরা কিছুটা স্বাধীনতা লাভ করে।
- নীলচাষ ব্যবস্থায় কিছু সংস্কার আনা হয়।
নীলবিদ্রোহ বাংলার ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
১.৮ ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ‘উন্নততর ভারতশাসন আইন’ পাশ করেছিল –
(ক) ১৫ জুলাই, ১৮৫৮ খ্রিঃ
(খ) ২ আগস্ট, ১৮৫৮ খ্রিঃ
(গ) ১০ অক্টোবর, ১৮৫৮ খ্রিঃ
(ঘ) ৫ ডিসেম্বর, ১৮৫৮ খ্রিঃ
উত্তর: (খ) ২ আগস্ট, ১৮৫৮ খ্রিঃ
ব্যাখ্যা:
-
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের পর ব্রিটিশ পার্লামেন্ট 'উন্নততর ভারতশাসন আইন' পাশ করে।
-
এই আইন 'ভারত সরকার আইন, ১৮৫৮' নামেও পরিচিত।
-
এই আইন অনুসারে:
-
ভারতের শাসনভার ব্রিটিশ রাণীর হাতে ন্যস্ত করা হয়।
-
ভারতে একজন ভাইসরয় নিয়োগ করা হয়।
-
ভারতে একটি কেন্দ্রীয় সরকার এবং বেশ কিছু প্রাদেশিক সরকার গঠিত হয়।
'উন্নততর ভারতশাসন আইন' ভারতের শাসন ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনে।
এই আইনের ফলে:
- ভারতে ব্রিটিশ শাসন আরও দৃঢ় হয়।
- ভারতে আধুনিক শাসন ব্যবস্থার সূচনা হয়।
- ভারতীয়দের শাসন ব্যবস্থায় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হয়।
'উন্নততর ভারতশাসন আইন' ভারতের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
১.৯ ভারতের প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হল-
(ক) ভারত সভা
(খ) বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা
(গ) ল্যান্ড হোল্ডার্স সোসাইটি
(ঘ) ভারতের জাতীয় কংগ্রেস
উত্তর: (ক) ভারত সভা
ব্যাখ্যা:
-
ভারত সভা ১৮৭৬ সালে সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আনন্দমোহন বসু প্রতিষ্ঠা করেন।
-
এটি ভারতের প্রথম সর্বভারতীয় রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান।
-
ভারত সভার উদ্দেশ্য ছিল:
-
ভারতীয়দের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
-
ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতের স্বাধীনতা অর্জন করা।
-
ভারতীয়দের অধিকার রক্ষা করা।
ভারত সভা ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা (১৮৩৬), ল্যান্ড হোল্ডার্স সোসাইটি (১৮৩৮) এবং ভারতের জাতীয় কংগ্রেস (১৮৮৫) ভারত সভার পরে প্রতিষ্ঠিত হয়।
১.১০ নবগোপাল মিত্র ছিলেন হিন্দুমেলার –
(ক) সভাপতি
(খ) সহ-সভাপতি
(গ) সম্পাদক
(ঘ) সহ-সম্পাদক
উত্তর: (ক) সভাপতি
ব্যাখ্যা:
-
নবগোপাল মিত্র ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি লেখক, নাট্যকার এবং সমাজ সংস্কারক।
-
তিনি হিন্দুমেলার প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি ছিলেন।
-
হিন্দুমেলা উনিশ শতকের বাংলায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন।
-
হিন্দুমেলার উদ্দেশ্য ছিল:
-
হিন্দুদের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি বৃদ্ধি করা।
-
হিন্দু ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রচার করা।
-
হিন্দুদের অধিকার রক্ষা করা।
নবগোপাল মিত্র হিন্দুমেলার মাধ্যমে হিন্দু সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
উত্তর: (গ) পদার্থবিদ্যার
ব্যাখ্যা:
- জগদীশচন্দ্র বসু ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানী।
- তিনি 'বসুবিজ্ঞান মন্দির'-এর প্রতিষ্ঠাতা।
- বসুবিজ্ঞান মন্দির কলকাতায় অবস্থিত একটি বিজ্ঞান গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
- জগদীশচন্দ্র বসু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক ছিলেন।
- তিনি বিদ্যুৎ-চৌম্বক তরঙ্গ, উদ্ভিদবিদ্যা, জীববিদ্যা,
জগদীশচন্দ্র বসু বিভিন্ন শাখায় গবেষণা করেছিলেন।
তার গবেষণা ভারতে বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
মাধ্যমিক ইতিহাস প্রশ্নপত্র ২০২৪ | 460 kb |
Download Now | ✅ |