ফিলিস্থান ও ইসরাইল মধ্যে যুদ্ধের কারণ একে অপরকে বিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে দেখা যায় যেখানে ধর্ম, ভাষা, সাংস্কৃতিক পারস্পরিক বিরোধ এবং ভূ-প্রাকৃতিক সম্পদের অধিকার নিয়ে অভিযোগের মধ্যে কারণ রয়েছে।
**ইতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গি:**
- ইসরাইল দেশের প্রাচীন ইতিহাসে একাধিক ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধ ছিল। ইহুদি, মুসলিম এবং ক্রিশ্চিয়ান প্রশংসার সম্মিশ্রণের দেশ ছিল ইসরাইল।
- ১৯১৭ সালে, ব্রিটিশ সরকারের বালফোর প্রস্তাবনা অনুযায়ী, ফিলিস্থান এবং ইসরাইলের মধ্যে একটি বিভাজনের কথা চলতে থাকত।
**রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি:**
- ১৯৪৭ সালে, ইউনিটেড নেশনসের তারিখপ্রাপ্তি প্রসঙ্গে ফিলিস্থানের জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়া এবং একত্রিত হওয়া এবং জাতি প্রতি স্বাধীনতা পেতে অধিকারী হওয়ার কারণে এই দেশগুলি নিয়ন্ত্রিত হতে চান।
- ইসরাইল ১৯৪৮ সালে স্বাধীন হল, এবং এতে বেড়ে গিয়ে ফিলিস্থানি প্রবাসীদের সংখ্যা পর্যাপ্ত ছিল না এবং এরা তাদের দেশে পাল্টে ফেলতে পারল না।
**ভূ-প্রাকৃতিক সম্পদ ও পানির সংঘটন:**
- এই এলাকা ভূগর্ভে ধনী উপনহর রাখে এবং পানি সর্বোপরি অভাবের ব্যাপারে অস্তিত্বের কারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিতর্কের কারণ হয়ে উঠে।
**বিভিন্ন চূড়ান্ত ঘটনা:**
- ১৯৬৭ সালের ছেলেংজার ও ১৯৭৩ সালের ইস্রাইল-আরব যুদ্ধ হিসেবে পরিচিত ঘটনারা এই দুটি প্রধান পক্ষের মধ্যে বিরোধ বৃদ্ধি করে।
এই সব কারণে ফিলিস্থান ও ইসরাইল মধ্যে প্রাচীন এবং সম্প্রতি যুদ্ধ হয়েছে। এই যুদ্ধগুলি নিয়ে একে অপরকে শক্তিশালী অপরাধী হিসেবে দেখা হয়েছে।